‘অস্তিত্বহীন না হলে শূণ্য রিটার্ন সম্ভব না’
বিজবার্তা রিপোর্ট
প্রকাশিত: ১১ নভেম্বর ২০২৫
চলমান আছে অনলাইনে রিটার্ন জমা কার্যক্রম। কিন্তু গেল বছরে বড় সংখ্যক করদাতা দিয়েছেন শূণ্য রিটার্ন। অস্তিত্বহীন না হলে শূণ্য রিটার্ন দেয়া কিভাবে সম্ভব?
এমন প্রশ্ন তুলেছেন, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআরের কর প্রশাসন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা সদস্য জি এম আবুল কালাম কায়কোবাদ। সকালে রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরীর বিসিএস কর একাডেমিতে ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম- ইআরএফ সদস্যদের অংশগ্রহণে ‘আয়কর আইন, ২০২৩ এবং ই-রিটার্ন’ বিষয়ক কর্মশালা উদ্বোধন করে তিনি বলেন- এটি নির্বুদ্ধিতা।
এনবিআর সদস্য আরও বলেন, গেল বছর ১৭ লাখ করদাতা ই-রিটার্ন দেয়। এ বছর দৈনিক ৪০ হাজার জন এই ব্যবস্থায় রিটার্ন দিচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে নভেম্বর শেষে এই সংখ্যা ৫০ লাখ ছাড়িয়ে যাবে।
গেল বছর শূণ্য রিটার্ন দিয়েছে বড় সংখ্যক করদাতা। আয়-ব্যয়-সম্পদ সব যদি শূণ্য হয় সে অস্তিত্বহীন ।
আবুল কালাম কায়কোবাদ বলেন, এখনও কাগজে রিটার্ন দিতে চায় মানুষ। এই ব্যবস্থা থেকে এনবিআর বের হতে চায়। কারণ এতে দুর্নীতি হয়। দেখাগেছে, রিটার্ন জমা দেবার এক সপ্তাহ পর রিসিপ্ট নিতে আসতে বলা হতো। তখনই দুর্নীতি হবার ক্ষেত্র তৈরী হয়।
ফেসলেস ব্যবস্থা চালু করতেই অনলাইন কার্যক্রমে জোর দিয়েছে এনবিআর। জানানো হয়, কাগজে রিটার্ন জমা দিলে অনেক সময় ফাইল হারিয়ে যেত। অনলাইনে এটি সম্ভব নয়। অনেক ক্ষেত্রে অনিয়মে এনবিআরের নিম্ন শ্রেণীর কর্মকর্তারাও জড়িত ছিল।
এনবিআর সদস্য আরও বলেন, রিফান্ড ব্যবস্থা অনলাইনের কথা চিন্তা করছে এনবিআর। একই সঙ্গে রিটার্ন জমার পর অনুসন্ধানের জন্য অনলাইনে সিলেকশন ব্যবস্থাও চালু করা হবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বিসিএস কর একাডেমির পরিচালক রিগ্যান চন্দ্র দে। ইআরএফ সভাপতি দৌলত আকতার মালা।
- চাল রপ্তানি বন্ধ করল ভারত
- ‘আমার অনেক সম্পদ আছে, আমি সাতজন জমিদারের নাতি’
- সংস্কার দেখতে ঢাকায় আইএমএফ কর্মকর্তা
- করজালে হাঁসফাঁস অবস্থা
- ‘অর্থনীতির চ্যালেঞ্জ সামাল দেয়া গেছে’
- ‘শ্রীলঙ্কার পরিণতি হবে না’
- কর কাঠামোতে নানা ছাড়
- জীবন-জীবিকা পুনরুদ্ধারই বড় চ্যালেঞ্জ
- অর্থের টানাপড়েনেও বড় আকাঙ্খা
- বাজেট ২০২০-২১ : অর্থের টানাপড়েনেও বড় আকাঙ্খা
- বাজেট দিলেন কে কয়বার-
- বরাদ্দের শীর্ষ দশে নেই কৃষি ও সামাজিক সুরক্ষা খাত
- ‘কপ-২৪’ সম্মেলনে হতাশা
- ‘সুদ ব্যয় সাশ্রয়ে ব্যাংক ঋণ নির্ভর সরকার’
- স্বল্পোন্নত ও উন্নয়নশীল দেশে বিনামূল্যে ভ্যাকসিন দিন

































